ফ্রাঙ্কফুর্টে আন্তর্জাতিক বইমেলার ৭৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে বইপ্রেমি প্রবাসী বাংলাদেশীদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো বাংলা বইমেলা। এ উপলক্ষে স্থানীয় একটি হলে অনুষ্ঠিত মেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশশরফ হোসেন ভূঁইয়া, স্বাগত বক্তব্য রাখেন আয়োজকদের পক্ষ থেকে হাবিব বাবুল, পরিচালনা করেন লিপি আহমেদ এবং আতিকুর রহমান সবুজ। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের পরিচালক মিনার মনসুর, কন্সুলার হাসনাত মিয়া, লেখক সরাফ আহমেদ, শুদ্ধস্বর ডটকমের আইরিন পারভিন, বুলবুল তালুকদার, প্রকাশক দীপঙ্কর দাস, লেখিকা নাজমুন্ননেসা পিয়ারি, কলকাতা থেকে আগত প্রকাশক সুনন্দন রায়, ঢাকা থেকে আগত প্রকাশক মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ, লন্ডন থেকে আগত কবি মিল্টন রহমান, বার্লিন থেকে খান আসাদ, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম সংগঠক, লেখক আব্দুল্লাহ আল ফারুখ, লেখক ময়েদুল ইসলাম তালুকদার, লেখক আব্দুল জব্বার, আয়োজকদের পক্ষে  টিটু হাকিম, খন্দকার এম গণি এবং বাবু সরদার।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন জালাল আবেদিন, আতিকুর রহমান সবুজ, মায়দুল ইসলাম তালুকদার, শিউলি ফিরোজ, লিপি আহমেদ, নিম্নি কাদের, মহুয়া আরও অনেকে । 

প্রধান অতিথির ভাষণে রাষ্ট্রদুত মোশররফ হোসেন ভূঁইয়া সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আজকের শুরুটা হচ্ছে আগামী দিনের বৃহত্তর মেলার একটি যাত্রা। এ মেলা প্রতিবছরই বড় হবে এমনটাই আশা রাখি।

স্বাগত বক্তব্যে হাবিব বাবুল বলেন, আজকের বইমেলাটি হচ্ছে প্রতীকী মেলা, আগামীতে আরও বৃহৎ অনুষ্ঠিত হব এই বইমেলা। 

মেলার সফলতা কামনা করে শুভেচ্ছা বাণী পাঠান বাংলাদেশের অন্যপ্রকাশ, আগামী প্রকাশনী, পাঞ্জেরী প্রকাশনী, বাতিঘর প্রকাশনী, অঙ্কুর প্রকাশনী, স্বপ্ন ৭১, পারিজাত প্রকাশনী, জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র, কলকাতার আনন্দ পাবলিশার্স, কলকাতা বইমেলার সভাপতি ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায়। 

পশ্চিমবঙ্গ থেকে এই মেলায় আনন্দ পাবলিশার্স, সম্পর্ক পাবলিশার্স, পত্র ভারতীর বই প্রদর্শন করা হয়। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন প্রকাশকরা বই পাঠান। বাতিঘর এবং অঙ্কুর প্রকাশনী সরাসরি মেলায় অংশ নেয়।