শুক্রবার   ২৬ এপ্রিল ২০২৪ || ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২৬

খ ম হারূন

১৫:০৩, ১৫ এপ্রিল ২০২১

আপডেট: ১৫:০৬, ১৫ এপ্রিল ২০২১

১৩১১

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২৬

শঙ্কিত পদযাত্রা

ধারাবাহিক আত্মকথা

। খ ম হারূন ।

খ্যাতিমান টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব খ ম হারূন। দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি সময় ধরে সম্পৃক্ত রয়েছেন দেশের টেলিভিশন এবং মঞ্চের সাথে। বাংলাদেশ টেলিভিশনের স্বর্ণময় সময়ে যে কয়েকজন নির্মাতা-প্রযোজকের নাম ছোট পর্দার কল্যাণে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে খ ম হারূন তাদের একজন। দীর্ঘ বর্ণিল ক্যারিয়ারে অসংখ্য উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন তিনি। এখনো রয়েছেন সমান সক্রিয়। দেশের গণমাধ্যম জগতের বরেণ্য এই ব্যক্তিত্বের আত্মকথা ‘শংকিত পদযাত্রা’ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে অপরাজেয় বাংলা’য়।

 

[পর্ব-২৬]

৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ হতে ৯ অক্টোবর ১৯৯১ পর্যন্ত বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের প্রধান ছিলেন। খালেদা জিয়া ২০ মার্চ ১৯৯১ তারিখে যখন সরকার গঠন করেন তখনও তিনি রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারের পক্ষে ছিলেন। কিন্তু প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগ সবসময় মন্ত্রীপরিষদ শাসিত সরকারের পক্ষে কথা বলতো। ১৯৯০ এ যখন গণঅভ্যুন্থানের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি এরশাদকে বিদায় নিতে হয়, তার পূর্ব থেকেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সুসম্পর্ক ছিলো। একসাথে আন্দোলন, সংগ্রাম, কর্মসূচি। ছাত্রদল, ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়নসহ সমমনা ছাত্র নেতৃবন্দও সে সময় একসাথে চলাফেরা করতেন। একসাথে মিছিল করতেন, শ্লোগান দিতেন, সভা করতেন, মধুর ক্যান্টিনে আড্ডা দিতেন। 

আমি তখন ‘প্রবাহ’ নামে একটি আধা ঘন্টার টিভি প্রতিবেদন নিজেই উপস্থাপনা ও প্রযোজনা করতাম। অনুষ্ঠানটির বিষয় নিয়ে গবেষনা ও গ্রন্থনা করতেন ‘সংবাদ’ এর সাংবাদিক সালাম জুবায়ের। অনুষ্ঠানটি শুরু করেছিলাম ১৯৮৮ এর ভয়াবহ বন্যার সময়, যা ১৯৯৪ পর্যন্ত চলেছিলো। নব্বইয়ের চলমান ছাত্র আন্দোলনের উপর অনেকগুলো ‘প্রবাহ’ করেছিলাম। তখন ছাত্রলীগের হাবীবুর রহমান হাবীব ও এনামুল হক শামীম, ছাত্রদলের আমানউল্লাহ আমান ও খায়রুল কবির খোকন, ছাত্র ইউনিয়নের মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, ছাত্রনেতা জহির উদ্দিন স্বপন, জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকু সহ আরো অনেক তরুন নেতা ছিলেন এই সংগ্রাম পরিষদে। আমার মনে আছে এরশাদ পতনের পর আন্দোলনে অংশগ্রহনকারী সব দলের ছাত্র নেতারা দুটি টেম্পু ভাড়া করে রামপুরা টিভি ভবনে এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস হতে আমার একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্যে। কতো সাধারন ছিলো তাদের চলাফেরা, সবার চোখেমুখে ছিলো বিজয়ের ছাপ।

তখনও একানব্বইয়ের জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ নির্দেশ দিলেন সাতই মার্চে বিটিভিতে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ সম্প্রচার করা হবে। বিটিভির লাইব্রেরি থেকে বঙ্গবন্ধুর অনেক ঐতিহাসিক মুহুর্তের ছবি (১৬ এমএম ফিল্ম) সংগ্রহ করা হলো। কিন্তু সাতই মার্চের ভাষণ পাওয়া গেলোনা। বাংলাদেশ বেতারের ট্রান্সক্রিপশন বিভাগ থেকে ভাষণের একটি অডিও টেপ পাওয়া গেলো। আর ডিএফপি এরইমধ্যে লুকিয়ে রাখা একটি স্থান থেকে সাতই মার্চের ভাষনের ফিল্মের (৩৫ এমএম) একটি রিল সংগ্রহ করে দিলো। টিভি ভবনে একটি আধুনিক টেলিসিনে ছিলো, যার মাধ্যমে যে কোনো ফিল্ম ভিডিওতে ট্রান্সফার করা যেতো। বঙ্গবন্ধুর ভাষনের রিলটি একটি বস্তার মাঝে লুকানো ছিলো। বস্তাসহ তা টিভি ভবনে এনে আমাদের সিনিয়র চলচ্চিত্র সম্পাদক ফাহিমউদ্দিন মালিক ভাইকে দিলাম অবস্থা দেখার জন্য। তিনি অনেক কষ্ট করে ফিল্মটি পরিস্কার করে দিলেন, তারপর সেটি এনে টেলিসিনের মাধ্যমে ভিডিওতে ট্রান্সফার করলাম। অডিও অনেক জায়গাতে কিছুটা খারাপ ছিলো। তাই যেটা করলাম, বেতার থেকে আনা ভাষনের টেপটি আগে ভিডিও টেপে ট্রান্সফার করলাম, তারপর নতুন করে ফিল্মটি এডিট করলাম। অসাধারন একটা কাজ হলো। সম্পাদনা শেষে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষনের টেপটি উপস্থাপনা শাখায় সরকার ফিরোজউদ্দিন এর কাছে জমা দিলাম তার আগে টেপটি থেকে কয়েকটি ভিএইচএস ক্যাসেট এবং কয়েকটি অডিও ক্যাসেট বানিয়ে ফেললাম। ১৯৭৫ এর পর এই ভাষণটি অনেকেই নতুন করে শুনলেন। আমার বাসাতেও কয়েকজন বন্ধুকে ডেকে সবাই মিলে ভিএইচএস ক্যাসেট প্লে করে ভাষণটি দেখলাম। সবার চোখে তখন পানি। এতদিন পরে ভাষণটি দেখার পর অনেক আবেগ কাজ করেছিলো সবার মনে।

৭ মার্চ ১৯৯১, বিটিভিতে সন্ধ্যা সাতটায় বঙ্গবন্ধুর সাতই মার্চের ভাষণ প্রচার করা হবে। সরকার ফিরোজ দুটি টেপ রেডি করে রেখেছেন। সে সময়ে বিটিভির মহাপরিচালক (ডিজি) ছিলেন ফয়েজুর রাজ্জাক। তিনি বসতেন শাহবাগের জাতীয় সম্প্রচার ভবনের তিনতলায়। তিনিও রামপুরা টিভি ভবনে চলে এসেছেন। ভাষণ সম্প্রচার করা হবে। কিছুদিন আগে (২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১) জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সবাই ধরে নিয়েছিলো আওয়ামী লীগ এবার সরকার গঠন করবে। কিন্তু সকলকে অবাক করে দিয়ে নির্বাচনে ১৪০ টি আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে বিএনপি। কিন্তু সরকার গঠনের জন্য তা যথেষ্ট ছিলোনা। 

আমরা সন্ধ্যা সাতটার অপেক্ষায় আছি। কিন্তু সাতই মার্চের ভাষণ সম্প্রচার করা হলো না। বিএনপি নেতাদের ইচ্ছা থাকলেও সরকার গঠনের জন্য বিএনপি যাদের উপর নির্ভরশীল ছিলো তাদের আপত্তির মুখে ভাষণ সম্প্রচার স্থগিত হয়ে যায়। ডিজি ফয়েজুর রাজ্জাক টিভি ভবন থেকে বের হয়ে গেলেন। কিছুক্ষনের মধ্যে হাবীবুর রহমান হাবীবের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ এবং মোস্তাফিজুর রহমান বাবুলের নেতৃত্বে ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা টিভি ভবন ঘেরাও করে শ্লোগান দিতে থাকে। কেউ কেউ ঢিল ছুঁড়তে থাকে। কয়েকটা ঢিল ভিতরে এসে পরে। কয়েকটা গাড়ীর কাঁচ ভেঙে যায়। এর মাঝে আমি কোনোরকমে গেটের কাছে পৌঁছাই। নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন একজন তরুন অফিসার, আফজাল। তাকে বাইরে পাঠিয়ে হাবীব আর বাবুলকে ভিতরে নিরাপত্তা অফিসে নিয়ে আসি। তাদেরকে আমার সাথে দোতলায় আসতে বললাম, জিএম মোস্তফা কামাল সৈয়দ কথা বলতে চাচ্ছিলেন। কিন্তু তারা আর উপরে আসলেন না, কিছুক্ষন পর তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করে চলে গেলেন। সাতই মার্চের ভাষণটি সে সময়ে আর প্রচার করা হলো না। তবে রাষ্ট্রপতির নির্দেশে সিদ্ধান্ত নেয়া হলো পনেরোই আগষ্টে বঙ্গবন্ধু’র উপর একটি অনুষ্ঠান প্রচার করতে হবে সেখানে ভাষনের অংশবিশেষ থাকবে। 

এর মাঝে জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে বিএনপি সরকার গঠন করলো। সংবিধান অনুসারে রাষ্ট্রপতির অধীনে সরকার পরিচালিত হবে। কারণ তখনও সংবিধান সংশোধন করা হয়নি। পনেরোই আগষ্টের অনুষ্ঠান নির্মাণের দায়িত্ব আমাকে দেয়া হয়। আমি পরিকল্পনা প্রণয়ন করি। অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম উপস্থাপনা করবেন। তারানা হালিম সহ-উপস্থাপক। আলী যাকের, আসাদুজ্জামান নূর, সালেক খান, প্রজ্ঞা লাবনী, কাজী আরিফ, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়সহ একদল তরুন পরিবেশন করবেন কবিতা। সাদি মহম্মদ, তিমির নন্দী, লিলি ইসলাম, সাজেদ আকবার, সালমা আকবর সহ অনেকেই আছেন সঙ্গীতে। কবি মনজুরে মাওলা বঙ্গবন্ধুর উপর লেখা বিভিন্ন গ্রন্থের উপর একটি প্রতিবেদন তৈরী করলেন। বিশাল সেট তৈরী হলো তিন নাম্বার স্টুডিওতে। আব্দুল মান্নান ও মানিক দে বঙ্গবন্ধুর বিশাল ছবি আঁকলেন পুরো স্টুডিও জুড়ে। অনেক সাংবাদিক এসে বিশাল সেই সেটের ছবি তুলে নিয়ে গেলেন। 

কয়েকদিন ধরে অনেক ব্যস্ততার মাঝে দিন কাটছে। ঢাকার ভারতীয় দূতাবাস থেকে এরমাঝে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের উপর আরো কিছু চলচ্চিত্র সংগ্রহ করে নিয়ে আসি। সেগুলো টেলিসিনে থেকে ট্রান্সফার করে এডিট করে রাখি। অনুষ্ঠানে ব্যবহার করার জন্য নির্বাচিত গানগুলোর অডিও রেকর্ড করি। মোটামুটিভাবে প্রডাকশনপূর্ব কাজগুলো ভালোভাবেই শেষ হলো। দুপুরে সেটের লাইটিং সম্পন্ন করে যখন কন্ট্রোল রুমে এসেছি তখনই জিএম সাহেবের পিএ এসে আমাকে খবর দেন,‘মন্ত্রী মহোদয় আপনাকে সচিবালয়ে ডাকছেন, তাড়াতাড়ি আসেন। গাড়ি রেডি করা আছে।’ 

বিএনপি সরকার গঠনের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ নূরুল হুদা। তিনি ছিলেন ১৯৭৩ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত একজন বিসিএস কর্মকর্তা। একসময় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। পরবর্তিতে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন এবং ১৯৯১ সালে চাঁদপুর থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। যাই হোক, বিটিভির গাড়ি নিয়ে আমি সচিবালয়ে চলে আসি। সরাসরি তথ্য প্রতিমন্ত্রীর কক্ষে চলে যাই। তিনি বসতে বলেন। অনুষ্ঠান সম্পর্কে জানতে চান। তার হাতে অনুষ্ঠানের পরিকল্পনাটি সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করি। আমাকে নিয়ে দুপুরের খাবার খান। তারপর বলেন ‘চলেন, আজ সংসদ অধিবেশন আছে। প্রধানমন্ত্রী ওখানে থাকবেন। ওনাকে পরিকল্পনাটি দেখিয়ে আপনাকে ছেড়ে দেবো। তারপর আপনি সরাসরি রামপুরা চলে যাবেন। ডিজি ও জিএম সাহেবকে বলে রাখেন।’ ওনার আন্তরিকতার কোনো অভাব দেখি না।

সংসদ ভবনে প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের রুমে ঢুকে চা খাচ্ছি। অপেক্ষার পালা। উনি অধিবেশনে যাবেন, তার আগে প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলবেন। যত তাড়াতাড়ি উনি আমাকে ছেড়ে দেবেন ততই আমার জন্য ভালো। এমন সময় নূরুল হুদা সাহেবের কক্ষে ঢুকলেন একজন প্রখ্যাত গণসঙ্গীত শিল্পী। স্বভাবসুলভ উচ্চস্বরে তিনি বিএনপির কতো ঘনিষ্ট তার বিবরণ দিতে থাকেন আর সমালোচনা করতে থাকেন প্রধান বিরোধীদলের। গণসঙ্গীত শিল্পী এতক্ষন হুদা ভাই, হুদা ভাই বলে কথা বলছিলেন হঠাৎ একটু ঘুরে আমাকে দেখতে পান। তিনি যেন আকাশ থেকে মাটিতে পরলেন। বলে ওঠেন, ‘হারূন ভাই আপনি!’ । তার কথা বন্ধ হয়ে গেলো। কোনো রকমে এককাপ চা খেয়ে বিদায় নিলেন।

প্রতিমন্ত্রী নূরুল হুদা সংসদ অধিবেশনে চলে গেলেন। যাবার আগে একজন সহকারীকে বলে গেলেন আমার কথা। তিনি ইন্টারকমে আমার সাথে কথা বলবেন বলে জানালেন। এরপর ঘন্টা যায়, দু ঘন্টা যায়, তিন ঘন্টা যায় নূরুল হুদা সাহেবের কোনো কল আসেনা। দু একবার তার সহকারীকে পাঠাই। কোনো লাভ হয় না। বার বার বিটিভি থেকে ফোন আসে। কখনো ডিজি, কখনো জিএম, কখনো সরকার ফিরোজ। কোনো উত্তর দিতে পারি না। অবশেষে সংসদ অধিবেশন শেষ হয় রাত এগারোটার পর। প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের ইন্টারকম এলো। তিনি জানালেন আজ প্রধানমন্ত্রী কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারেননি। আজকের রেকর্ডিং যোনো স্থগিত রাখি, আগামীকাল আমার সাথে কথা বলবেন। তিনি সংসদ অধিবেশন থেকে বের হয়ে সরাসরি বাসায় চলে গেলেন। অফিস কক্ষে ফিরলেন না।

আমি মহাপরিচালক ফয়েজুর রাজ্জাককে ফোন করে প্রতিমন্ত্রীর কথা বললাম। তিনি শুধু বললেন, ‘ও মাাই গড, আমি এখন কিভাবে এটা রাষ্ট্রপতিকে জানাবো!’

পরদিন সকালে কয়েকটি দৈনিক পত্রিকায় পনেরোই আগষ্টের অনুষ্ঠানের খালি সেটের ছবি বের হলো। পত্রিকা থেকে প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে অনুষ্ঠানটি না হবার কারণ জানতে চাইলে তিনি ভদ্রভাবে বললেন, ‘আমিতো খ ম হারূনকে বলি নাই যে অনুষ্ঠানটি হবে না।’

অনুষ্ঠানটি পরে অবশ্য নির্মাণ করেছিলাম তবে সেটা ১৯৯১ সালে নয়, ১৯৯৬ সালের পনেরোই আগষ্ট।

চলবে...

আগের পর্ব পড়ুন

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২৫

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২৪

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২৩

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২২

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২১

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২০

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৯

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৮

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৭

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৬

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৫

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৪

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৩

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১২

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১১

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১০

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৯

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৮

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৭

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৬

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৫

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৪

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৩

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১

 

Kabir Steel Re-Rolling Mills (KSRM)
Rocket New Cash Out
Rocket New Cash Out
bKash
Community Bank