মঙ্গলবার   ০৭ অক্টোবর ২০২৫ || ২২ আশ্বিন ১৪৩২ || ১২ রবিউস সানি ১৪৪৭

অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

যুক্তরাজ্যে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন অনুমোদন

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক

১৩:২৬, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০

আপডেট: ১৪:৪৩, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০

যুক্তরাজ্যে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন অনুমোদন

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি করোনা ভ্যাকসিন অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাজ্য। বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) দেশটির ওষুধ প্রশাসনের অনুমোদনের বিষয়টি প্রমাণ করে এই ভ্যাকসিন নিরাপদ। 

যুক্তরাজ্যের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মেডিসিনস অ্যান্ড হেলথকেয়ার রেগুলেটরি এজেন্সি (এমএইচআরএ) এ টিকা দেশটিতে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে। এমএইচআরএর এ অনুমোদনের অর্থ হলো অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনার টিকা নিরাপদ ও কার্যকর।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভাবিত করোনার টিকা উৎপাদন করছে ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকা। প্রথম দফায় ৫ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দিতে প্রতিষ্ঠানটির কাছে ১০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন অর্ডার করেছে যুক্তরাজ্য। এর আগে ২ ডিসেম্বর প্রথম দেশ হিসেবে ফাইজার ও বায়োএনটেকের ভ্যাকসিন অনুমোদন দেয় তারা। 

ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হয়। অন্যদিকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা সাধারণ রেফ্রিজারেটরেই সংরক্ষণ করা যাব

ফাইজারের মতো অক্সফোর্ডের টিকারও দুটি করে ডোজ নিতে হবে। ফাইজারের ক্ষেত্রে দুই ডোজের মধ্যে ব্যবধান তিন সপ্তাহ। অক্সফোর্ডের ক্ষেত্রে এই ব্যবধান চার সপ্তাহ।

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনার টিকা প্রকল্পের অন্যতম অংশীদার ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা ভারতে উৎপাদন করছে সেরাম ইনস্টিটিউট। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন চেয়ে ইতিমধ্যে ভারত সরকারের কাছে আবেদন করেছে সেরাম ইনস্টিটিউট।

উল্লেখ্য, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনার টিকা ভারতে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন পেলে তা বাংলাদেশের মানুষও পাবে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনটি সরাসরি কেনার জন্য ভ্যাকসিনটির স্থানীয় প্রস্তুতকারক ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট এবং বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালসের সঙ্গে ক্রয় চুক্তি সম্পন্ন করেছে। 

 

Kabir Steel Re-Rolling Mills (KSRM)
Rocket New Cash Out
Rocket New Cash Out
bKash
Community Bank
স্পটলাইট বিভাগের সর্বাধিক পঠিত