পছন্দের এসব খাবার খেলেও বাড়বে না ওজন!
পছন্দের এসব খাবার খেলেও বাড়বে না ওজন!
![]() |
শরীরচর্চা বন্ধ রাখলেই ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। যার ফলে শরীরে দেখা দেয় নানা রোগ। এজন্য অনেকেই তাদের পছন্দের খাবার খেতে পারেন না। তাই ওজন বৃদ্ধি ঠেকাতে প্রথম থেকেই এই কয়েকটি খাবার অবশ্যই তালিকায় রাখবেন।
তবে মনে রাখাতে হবে, খাবার খেতে হবে ক্যালোরি মেপে। পেট ভরে খাওয়া যাবে না। এখান থেকেও হতে পারে হজমের সমস্যা। তাই ওজন কমাতে সবচেয়ে ভালো হয় বেশি বেশি প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া। আর প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত খিদেও পায় না। কারণ প্রোটিন হজম করতে সময় লাগে। যে কারণে খিদে দেরিতে পায়।
প্রোটিনের মধ্যে রয়েছে মাছ, মাংস, ডিম। বিশেষ করে ছোট মাছ। চিকেনের সুপ তৈরি করে খাওয়া যাবে। উদ্ভিজ্জ প্রোটিনও রাখুন ডায়েট লিস্টে। ছোলা ও মুগ বেশি করে খান, পনির খান। ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে খাবেন।
ডিম প্রোটিনের খুব ভাল উৎস। ডিমের মধ্যে থাকে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি। তাই ডিম খেলে খিদের অনুভূতি কম হয়। চিজ অমলেট বা ডিম ভাজার পরিবর্তে ডিম সিদ্ধ করে খান। ডিম সিদ্ধর সঙ্গে সামান্য লবণ, গোলমরিচের গুঁড়া, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ মিশিয়ে নিন।
মৌসুমি ফল খেতে পারেন, যেমন- আপেল, নাশপাতি, বেদানা, পেয়ারা, শসা, আঙ্গুর, আনারস, পেঁপে ইত্যাদি। কলা দিনে একটার বেশি খাবেন না। কারণ কলার মধ্যে বেশি পরিমাণ ক্যালোরি থাকে। আনারস, আপেল, নাশপাতি এসব মিশিয়ে খেলে ওজন কমবেই। এছাড়াও খেতে পারেন বিভিন্ন রকম ড্রাই ফ্রুট। আমন্ড, ওয়ালনাট খেতে পারেন।
খেতে পারেন সালাদ। সালাদের মধ্যে থাকে নানা রকম সবজি। এর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই ফাইবার আমাদের খিদা কমিয়ে দেয়।

জনপ্রিয়
- যেসব কারণে ত্বক কালো হয়ে যায়
- মেরুদণ্ডের যত্ন নিন
- কাঁচা পেঁপে কাজে পাকা
- সর্দি-কাশিতে কফ সিরাপ নয়, বিকল্প নাগালেই
- যে ১০ কারণে মানুষ ব্যর্থ হয়!
- দুধের সঙ্গে খেজুর মিশিয়ে খেলে কী হয়?
- বয়সের ছাপ দূর করার ঘরোয়া উপায়
- গুণে ভরা লাল কলা
- মুখের কালো দাগ দূর করার সহজ উপায়
- দক্ষ কর্মীরা কেন প্রতিষ্ঠান ছেড়ে যায়?