রোববার   ১৯ মে ২০২৪ || ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৫

অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

লটারিতে স্কুল পাওয়া শিক্ষার্থীদের ভর্তি হতে হবে ৫ দিনের মধ্যে

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

১৮:৪৮, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

২৪৪

লটারিতে স্কুল পাওয়া শিক্ষার্থীদের ভর্তি হতে হবে ৫ দিনের মধ্যে

ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

লটারিতে প্রথম ধাপে স্কুলে ভর্তির জন্য যেসব শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছে তাদের আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে ভর্তির কাজ সম্পন্ন করতে হবে।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) এই নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।

মাউশির উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) ও ঢাকা মহানগরী ভর্তি কমিটির সদস্যসচিব মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিজিটাল লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফলাফল শিট (অপেক্ষমাণ তালিকাসহ) এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলাফল শিটের প্রথম তালিকা অনুযায়ী- আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ভর্তি সম্পন্ন করতে হবে। এরপর আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি শুরু করতে হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রথম তালিকা থেকে ভর্তির পরবর্তী চার কর্মদিবস প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি করা হবে। তারপরের তিন দিনে দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ক্রমিক নম্বর অনুসারে ভর্তি সম্পন্ন করতে হবে।

এর আগে সকালে সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির লক্ষ্যে টেলিটকের কারিগরি সহায়তায় ডিজিটাল অনলাইন লটারির মাধ্যমে প্রস্তুত করা ফল প্রকাশ হয়।

বেলা সাড়ে ১১টায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই ফল প্রকাশ করেন। এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ডিজিটাল লটারির ভর্তির ফলাফল ওয়েবসাইট এবং টেলিটক মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে। এসএসএসের মাধ্যমে জানার জন্য মোবাইলে GSA লিখে স্পেস দিয়ে Result লিখে স্পেস দিয়ে User ID লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।

জানা গেছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের আওতাধীন ৬৫৮টি সরকারি ও তিন হাজার ১৮৮টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে অনলাইনে আবেদন শুরু হয় গত ২৪ অক্টোবর। এই প্রক্রিয়া চলমান ছিল ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত।

এই প্রক্রিয়ায় দেশব্যাপী তিন হাজার ৮৪৬টি বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির লক্ষ্যে মোট ১০ লাখ ৬০ হাজার নয়টি শূন্য আসনের চাহিদা পাওয়া যায়। শূন্য আসনের বিপরীতে আট লাখ ৭৩ হাজার ৭৯২টি আবেদন জমা পড়ে। আবেদনগুলো থেকে ভর্তির লক্ষ্যে শ্রেণিভিত্তিক বণ্টন কার্যক্রমে ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।

 

Kabir Steel Re-Rolling Mills (KSRM)
Rocket New Cash Out
Rocket New Cash Out
bKash
Community Bank
শিক্ষা বিভাগের সর্বাধিক পঠিত