কুড়িগ্রামে শনাক্তের হার ৭৫ শতাংশ, পৌর এলাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
কুড়িগ্রামে শনাক্তের হার ৭৫ শতাংশ, পৌর এলাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে |
দেশের উত্তরের সীমান্তবর্তী কুড়িগ্রাম জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৩২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ৭৫ শতাংশে।
শনিবার (১৯ জুন) কুড়িগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. হাবিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গতকাল শুক্রবার শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ ছিল বলে জানান তিনি। আরও জানান, করোনা শনাক্তদের অধিকাংশই কুড়িগ্রাম পৌর এলাকার বাসিন্দা।
এ অবস্থায় সংক্রমণের হার কমিয়ে আনতে শনিবার বিকাল থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত পৌর এলাকায় চলাচলের ওপর বিশেষ বিধিনিষেধ জারি করেছে জেলা প্রশাসন। আশা করা যাচ্ছে, সাধারণ মানুষ বিধিনিষেধ মেনে চললে হয়তো করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমে আসবে।
প্রশাসন জানিয়েছে, বিধিনিষেধ চলাকালে দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। সব ধরণের যানবাহন অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে পারবে। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হলে কৈফিয়ত দিতে হবে। হোটেল-রেস্তোরাঁ খোলা থাকলেও, শুধুমাত্র পার্সেল সরবরাহ করতে পারবে।
বিধিনিষেধ কার্যকর করতে শহরে প্রবেশের তিনটি পয়েন্টে পুলিশ চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেকপোস্টগুলো হলো-- রংপুর থেকে কুড়িগ্রামের প্রবেশমুখ ত্রিমোহনী বাজার, নাগেশ্বরী-ভূরুঙ্গামারী যাওয়ার প্রবেশ পথ ধরলা ব্রিজ ও চিলমারী-উলিপুর উপজেলা যাওয়ার প্রবেশপথ টেক্সটাইল মুখ এলাকা।
চলাচলের ওপর বিশেষ বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও প্রশাসন জানিয়েছে।
জনপ্রিয়
- করোনাভাইরাস
দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে প্রস্তুত চট্টগ্রামের ফিল্ড হাসপাতালগুলো - ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট গুটিবসন্তের মতো সংক্রামক, ছড়াচ্ছে ভ্যাকসিনেটরাও
- পুরোপুরি না সেরেই হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প
করোনাকে একদম ভয় পাবেন না! - ভালো চিকিৎসা পেলে বেঁচে যেতাম, মোদিকে ট্যাগ দিয়ে অভিনেতার মৃত্যু
- মসজিদ-মন্দিরে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করলো সরকার
- করোনা বিশ্ব ব্রিফ: নতুন নতুন সংক্রমণে কারফিউ, লকডাউন
- করোনাভাইরাস
মহামারিগুলো সাধারণত কীভাবে শেষ হয়? - টিকাদান কর্মসূচি উদ্বোধন
যারা নিলেন করোনার প্রথম ভ্যাকসিন - ভ্যাকসিন পরীক্ষায় বাংলাদেশের কাছে টাকা চাইছে সিনোভ্যাক
- চিকিৎসকসহ ৮৮৯০ স্বাস্থ্যকর্মী করোনায় আক্রান্ত