বৃহস্পতিবার   ২৫ এপ্রিল ২০২৪ || ১২ বৈশাখ ১৪৩১ || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সেমির আশা টিকিয়ে রাখলো পাকিস্তান

স্পোর্টস ডেস্ক

১৯:২৭, ৩ নভেম্বর ২০২২

৩৯৬

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সেমির আশা টিকিয়ে রাখলো পাকিস্তান

টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের হাইভোল্টেজ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে বৃষ্টি আইনে ৩৩ রানে হারিয়েছে পাকিস্তান। এই জয়ে সেমিফাইনালের খেলার সুযোগ জিইয়ে রাখলো বাবর আজমের দল।

দিনের শুরুতে টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। ইনিংসের শুরুতে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়লেও ইফতেখার ও শাদাব খানের ব্যাটে ভর করে ঘুরে দাঁড়ায় পাকিস্তান। ৮২ রানের অসাধারন এক জুটি গড়েন তারা। সবশেষ শাদাব খানের ২২ বলে ৫২ ও ইফতেখারের ৩৫ বলে ৫১ রানে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ১৮৫ রানের ভালো লক্ষ্য পায় পাকিস্তান। প্রোটিয়াদের হয়ে সর্বোচ্চ চারটি উইকেট নেন এনরিখ নরকিয়া।

 ১৮৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় প্রোটিয়ারা।  দলীয় ১ রানেই ডি ককের উইকেট হারায় তারা। এরপর রুশো প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করলেও সফল হতে পারেনি। ৭ রান করে শাহিন আফ্রিদির বলে নাসিম শাহের হাতে ক্যাচ তুলে দেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।

রুশো সাজঘরে ফেরার পর ম্যাচের হাল ধরেন অধিনায়ক বাভুমা ও  মার্করাম। দুইজনে মিলে গড়েন ৪৯ রানের জুটি। তবে অষ্টম ওভারের প্রথম বলে শাদাব খানের বলে আউট হয়ে সাজঘর ধরেন বাভুমা। তার ফেরার দুই বল পরেই আবারও উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। ক্যাচআউট হয়ে মাঠ ছাড়েন মার্করাম।

সাজঘরে ফেরার আগে বাভুমার ব্যাট থেকে আসে ৩৬ রান।  মার্করাম করেন ২০ রান। এরপরেই ম্যাচে বৃষ্টির বাঁধা আসে। ৯ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬৯ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রায় এক ঘণ্টা পর খেলা পুনরায় শুরু হলে প্রোটিয়াদের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৪ ওভারে ১৪২ রান। এই রান তাড়া করতে নেমে ভালো শুরু করলেও শেষ রক্ষা হয়নি বাভুমা বাহিনীর। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৪ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ১০৮ রানে থামে তাদের ইনিংস।

পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন শাহিন আফ্রিদি। ব্যাট হাতে ২২ বলে ৩২ রান ও বল হাতে দুই উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেয়েছেন শাদাব খান। এই জয়ে বাংলাদেশকে পেছনে ফেলে পয়েন্ট টেবিলের তিনে উঠে এলো পাকিস্তান।

 

Kabir Steel Re-Rolling Mills (KSRM)
Rocket New Cash Out
Rocket New Cash Out
bKash
Community Bank