অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

ভাইটলের মাধ্যমে বাংলাদেশকে এলএনজি দেবে কাতার, চুক্তি সই

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত: ০৪:২৪ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ সোমবার  

কাতার পেট্রোলিয়াম ভাইটলের সঙ্গে  এলএনজির দীর্ঘমেয়াদী কেনা-বেচার চুক্তি করেছে

কাতার পেট্রোলিয়াম ভাইটলের সঙ্গে এলএনজির দীর্ঘমেয়াদী কেনা-বেচার চুক্তি করেছে

কাতারের রাষ্ট্র-পরিচালিত কাতার পেট্রোলিয়াম এবার ভাইটলের সঙ্গে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস – এলএনজির দীর্ঘমেয়াদী কেনা-বেচার চুক্তি (এসপিএ) সই করেছে। এদিকে বাংলাদেশকে এলএনজি সরবরাহে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিতে আবদ্ধ রয়েছে কাতার। নতুন চুক্তির আ্ওতায় কাতার পেট্রোলিয়াম বছরে ১.২৫ মিলিয়ন টন এলএনজি সরবরাহ করবে যা ভাইটলের মাধ্যমে বাংলাদেশে পৌঁছানো হবে। 

এক বিবৃতিতে কাতার পেট্রোলিয়াম বলেছে, চলতি বছরের পরের দিকে এই এলএনজি সরবরাহ করা হবে। 

চুক্তি বিষয়ে কাতারের জ্বালানি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ও কাতার পেট্রোলিয়ামের প্রেসিডেন্ট ও সিইও সাদ শেরিদা আল-কাবি কে উদ্ধৃত করে অফশোর এনার্জির খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জ্বালানি চাহিদা পূরণে ভাইটল অবদান রাখবে।  

বাংলাদেশ বর্তমানে দুটি ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ)র মাধ্যমে এই জ্বালানি আমদানি করছে। এক্সিলারেট এনার্জির পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হয়েছে এ দুটি এফএসআরইউ।  
পেট্রোবাংলার মহেশখালি ফ্লটিং এলএনজি প্রকল্পে সেবা দিচ্ছে এফএসআরইউ এক্সিলেন্স। দিনে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহরে সক্ষমতা রয়েছে এর।  

এক্সিলারেট এনার্জির অপর এফএসআরইউ সামিট এলএনজি ২০১৯ সালে সামিট এলএনজি টার্মিনাল থেকে অপারেশনে যায়। বঙ্গোপসাগর ঘিষে মহেশখালী দ্বীপ সংলগ্ন এই ভাসমান স্টোরেজেরও রয়েছে দিনে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট রিগ্যাসিফিকেশন সক্ষমতা।