অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত: ০২:৫৯ পিএম, ১১ অক্টোবর ২০২১ সোমবার  

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। সোমবার (১১ অক্টোবর) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে চলতি বছরের পরীক্ষার এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সেদিন এসএসসির তত্ত্বীয় বিষয়ের পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হবে ২৩ নভেম্বর।

প্রতি বছর ফেব্রুয়ারির শুরুতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। কিন্তু করোনার কারণে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে আবশ্যিক বিষয় বাদ দিয়ে তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে এসএসসির পরীক্ষা নেওয়া হবে। অন্যদিকে, এইচএসসি পরীক্ষায় তত্ত্বীয় বিষয়ের পরীক্ষা ২ ডিসেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ৩০ ডিসেম্বর।

পরীক্ষার রুটিন-

১৪ নভেম্বর: পদার্থবিজ্ঞান (তত্ত্বীয়)


১৫ নভেম্বর: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ও হিসাববিজ্ঞান

১৬ নভেম্বর: রসায়ন (তত্ত্বীয়)

১৮ নভেম্বর: শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া (তত্ত্বীয়)

২১ নভেম্বর: ভূগোল ও পরিবেশ এবং ফিন্যান্স ও ব্যাকিং

২২ নভেম্বর: উচ্চতর গণিত (তত্ত্বীয়) ও জীব বিজ্ঞান (তত্ত্বীয়)

২৩ নভেম্বর: পৌরনীতি ও নাগরিকতা, অর্থনীতি ও ব্যবসায় উদ্যোগ

পরীক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা

১. করোনা মহামারির কারণে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

২. পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে।

৩. পরীক্ষার সময় হবে ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না। পরীক্ষার দিন সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে শিক্ষার্থীদের উত্তরপত্র এবং ওএমআর শিট বিতরণ করা হবে। সকাল ১০টায় বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্র বিতরণ। সকাল ১০.১৫ মিনিটে বহুনির্বাচনি উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ।

৪. দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনি শিট বিতরণ। দুপুর ২টা বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্র বিতরণ। দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে বহুনির্বাচনি উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ।

৫. পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর তিন দিন আগে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছ থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। দেড় বছর পর ১২ সেপ্টেম্বর খুলে দেয়া হয়েছে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।