অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

ফকির আলমগীরের চলে যাওয়া এক কিংবদন্তীর প্রস্থান

এন্টারটেইনমেন্ট ডেস্ক

প্রকাশিত: ০৬:১১ পিএম, ২৪ জুলাই ২০২১ শনিবার  

গণসংগীত শিল্পী ফকির আলমগীরের চলে যাওয়া এক কিংবদন্তির প্রস্থান বলে উল্লেখ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। তার মতে, এরকম শিল্পী একদিনে তৈরি হয় না।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শনিবার (২৪ জুলাই)  দুপুরে এই শিল্পীকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের এ একথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ফকির আলমগীর শুধু গণসঙ্গীত শিল্পীই ছিলেন না, তিনি আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে, স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন। এদেশের গণসঙ্গীতকে সমৃদ্ধ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির জন্য লড়াই এবং আশির দশক ও নব্বইয়ের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ফকির আলমগীরের মতো শিল্পী একদিনে তৈরি হয় না। বহু বছরের সাধনায় তিনি হয়ে উঠেছেন কিংবদন্তি। দক্ষ সংগঠক হিসেবে গণসঙ্গীতকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়া এবং জনপ্রিয় করে তোলায় তার ভূমিকা অনন্য।’

তার আত্মার চিরশান্তি কামনা করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বহু কালজয়ী গানের স্রষ্টা ফকির আলমগীরের চলে যাওয়া আমাদের গণসঙ্গীত, সংস্কৃতি অঙ্গণে এক অপূরণীয় ক্ষতি। আমরা মহান স্রষ্টার কাছে তার আত্মার চিরশান্তির জন্য প্রার্থনা করি।’

রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে মৃত্যু হয় ফকির আলমগীরের। তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।

তিনি বলেন, ‘ফকির আলমগীর শুধু গণসঙ্গীত শিল্পীই ছিলেন না, তিনি আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে, স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন। এদেশের গণসঙ্গীতকে সমৃদ্ধ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির জন্য লড়াই এবং আশির দশক ও নব্বইয়ের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ফকির আলমগীরের মতো শিল্পী একদিনে তৈরি হয় না। বহু বছরের সাধনায় তিনি হয়ে উঠেছেন কিংবদন্তি। দক্ষ সংগঠক হিসেবে গণসঙ্গীতকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়া এবং জনপ্রিয় করে তোলায় তার ভূমিকা অনন্য।’

তার আত্মার চিরশান্তি কামনা করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বহু কালজয়ী গানের স্রষ্টা ফকির আলমগীরের চলে যাওয়া আমাদের গণসঙ্গীত, সংস্কৃতি অঙ্গণে এক অপূরণীয় ক্ষতি। আমরা মহান স্রষ্টার কাছে তার আত্মার চিরশান্তির জন্য প্রার্থনা করি।’

রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে মৃত্যু হয় ফকির আলমগীরের। তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।

শনিবার (২৪ জুলাই) বাদ খিলগাঁও মাটির মসজিদে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা শেষে খিলগাঁও তালতলা কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়। 

এর আগে সকাল ১১টায় রাজধানীর খিলগাঁওয়ের পল্লীমা সংসদ প্রাঙ্গণে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠযোদ্ধার প্রতি শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানান।